কায়সার হামিদ মানিক,স্টাফ রিপোর্টার কক্সবাজার।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব (উপসচিব) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু জাফর রাশেদের নেতৃত্বে ও কক্সবাজার জেলা পুলিশ, আনসার ব্যাটালিয়ন এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের বিপরীত পাশে গণপূর্তের সৈকত সমবায় সমিতির প্লটসমূহে বুধবার (১২ অক্টোবর) অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় অননুমোদিতভাবে নির্মাণাধীন ৪টি দুইতলা ভবন এবং ২টি এক তলা ভবন ভেঙ্গে দেয়া হয়।
সূত্রে জানা যায়, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় কর্তৃক ১৯৯৬ সালে ৭.৫ একর জমি সৈকত সমবায় সমিতির নামে বরাদ্দ দিলেও পরবর্তীতে ১৯৯৭ সালে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় কর্তৃক ৭.৫০ একর এর পরিবর্তে ৫ একর জমি বরাদ্দ দিয়ে সংশোধিত বরাদ্দপত্র জারি করে এবং সৈকত সমবায় সমিতি কর্তৃক সংশোধিত বরাদ্দপত্র মেনে নেয়।
এ ব্যাপারে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার বলেন, পরিকল্পিত পর্যটন নগরী বাস্তবায়ন করা আমাদের সকলেরই দায়িত্ব।
ইমারত নির্মাণ বিধিমালা অনুসরণ করে এবং অনুমোদন নিয়ে ভবন নির্মাণের জন্য তিনি সকলের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানান।
এ বিষয়ে তিনি সকলের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন এবং কক্সবাজারকে একটি পরিকল্পিত পর্যটন নগরী বাস্তবায়নে অবৈধ ও অননুমোদিত স্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান।