1. aknannu1964@gmail.com : AK Nannu : AK Nannu
  2. admin@asianbarta24.com : arifulweb :
  3. angelhome191@gmail.com : Mahbubul Mannan : Mahbubul Mannan
  4. info@asianbarta24.com : Dev Team : Dev Team
শুক্রবার, ২৪ মার্চ ২০২৩, ১০:২৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
চকরিয়ায় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের গ্রুপ লিডার আল আমিন অবশেষে গ্রেফতার বগুড়ার দুপচাঁচিয়া পদ্ম পুকুরে শহীদদের বদ্ধভূমি ফলক উন্মোচন ঠাকুরগাঁওয়ে রমজান উপলক্ষে আব্রুয়ান  ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন সামগ্রী বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে কয়েকদিনের বৃষ্টিতে কৃষকের স্বস্তি: বোরো ক্ষেতে পানি জমেছে শারজায় বাংলাদেশী সুপার মার্কেটের উদ্বোধন বড়াইগ্রামে কাটার আগেই পুড়ে ছাই হলো ৩৬ বিঘা পাকা গম চীন ইউক্রেন যুদ্ধকে তার হুমকির বিষয়ে বিশ্বকে সতর্ক করতে কাজে লাগাচ্ছে রাজশাহীর পুঠিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষক নিহত বগুড়ায় ওজনে কম দেয়ায় দুই প্রতিষ্ঠানের জরিমানা রাজধানীতে মহিলা ছিনতাইকারী চক্রের ৪ সদস্য’কে গ্রেফতার করলো মিরপুর থানা পুলিশ

রাজধানীতে বসেছে কোরবানির মাংসের ভ্রাম্যমাণ দোকান

  • আপডেট করা হয়েছে : রবিবার, ১০ জুলাই, ২০২২
  • ২৯ বার দেখা হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্টঃ

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় সড়কে বসেছে

কোরবানির মাংসের ভ্রাম্যমাণ দোকান। এসব মাংসের দোকান অনেকের কাছে গরিবের মাংসের হাট নামে পরিচিত।
রোববার রাজধানীর মগবাজার-মালিবাগ রেলগেইট, বাংলামোটর, হাতিরপুল, মৌচাক, খিলগাঁও ফ্লাইওভার সংলগ্ন রেলগেট, রামপুরাসহ বিভিন্ন মোড়ে এমন হাটের দেখা গেছে।

হাটের দোকানদার বা বিক্রেতারা হচ্ছেন নিম্মবিত্ত সাধারণ মানুষ। যারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোরবানির মাংস সংগ্রহ করেছেন। আবার অনেকেই আছেন, যারা মৌসুমি কসাই। কাটাকাটির পর সেখান পাওয়া মাংস পেয়েছেন তারা। কেউ আবার টাকার বদলে মাংস নিয়েছেন।

এসব মাংসই বিক্রি হচ্ছে অস্থায়ী এসব বাজারে। এসব মাংসের প্রতি রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদেরও আগ্রহ বেশি। কম দামে পাওয়া যায় বলে তাদের এই আগ্রহ। আর নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষরাও কম দামে কিনছেন এসব মাংস।

বেশ ভালো। আমি প্রতি বছর কিনি। এখানে বিভিন্ন বাড়ির নানা ধরনের গরুর মাংস মিশ্রিত থাকে। তাই স্বাদে ভিন্নতা থাকে।

খিলগাঁও রেলগেটের সামনে কয়েক ভাগ মাংস নিয়ে বসা রহিম মিয়া বলেন, বাড়ি বাড়ি গিয়ে কুড়িয়ে পাওয়া মাংস নয়, বিভিন্ন বাসায় কোরাবানির মাংস কাটার পর নিজের ও দলের ভাগ একত্রিত করে বিক্রির জন্য বসেছেন। তার বাড়ি রংপুর। এত মাংস নেয়া সম্ভব না, তাই বিক্রি করা ছাড়া উপায় নেই। দাম ৩০০ টাকা কেজি।

মগবাজার রেলগেটে বসা কয়েকজন মাংস বিক্রেতার কাছে মাংস কিনছেন একটি হোটেলের ম্যানেজার।

নাম-পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, প্রতি বছরই কোরবানি ঈদে হোটেলের জন্য এসব মাংস সংগ্রহ করি। দামে কম হওয়ায় এসব মাংস কেনা লাভজনক।

ক্রেতা রিকশাচালক বাদল বলেন, আমাগো মতো গরিব মাইনশে তো এত টাকা দিয়া গোস্ত কিনতে পারব না। এসব হাট থাইকাই মাংস কিনি।

আজিমপুর এলাকার প্রান্তিক মাংস বিক্রেতা শাহীন হাওলাদার জানান, তিনি ভ্রাম্যমাণ মানুষের বিক্রি করা মাংস কিনে নিয়েছেন। ২৫০-২৭০ টাকা

কেজি দরে এসব মাংস কিনে নিজেই তা আবার বিক্রি করছেন ৩৫০ টাকায়। কেজি হিসেবে মাংস বিক্রির পাশাপাশি ‘ভাগ’ হিসেবেও মাংস বিক্রি করছেন তিনি।

ঈদুল আযহার জামাত আদায়ের পর মাংস সংগ্রহে নামেন রিকশাচালক সাহেব আলী। দুপুর পর্যন্ত ১০ কেজির বেশি মাংস সংগ্রহ করেন। পরে এক দোকানির কাছে ২৫০ টাকা দরে এসব মাংস বিক্রি করে দেন।

বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন

এরকম আরও বার্তা
স্বত্ব © ২০১৫-২০২২ এশিয়ান বার্তা  

কারিগরি সহযোগিতায় Pigeon Soft